Islamic Research for Reviving of Science & Technology Center

Expanding Universe👇

মহান আল্লাহ বলছেন, আমি নিজ হাতে আসমান সৃষ্টি করেছি এবং আমিই এর বিস্তৃতি ঘটাই। (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৪৭)

অন্য অনুবাদ👇

আমি নিজ হাত দ্বারা আসমান সৃষ্টি করেছি আর আমি অবশ্যই মহা প্রশস্তকারী। তাইসিরুল

আমি আকাশ নির্মাণ করেছি আমার ক্ষমতা বলে এবং আমি অবশ্যই মহাসম্প্রসারণকারী, মুজিবুর রহমান

And the heaven We constructed with strength, and indeed, We are [its] expander

Expansion of the universe - Wikipedia

And the heaven We constructed with strength, and indeed, We are [its] expander

Expansion of the universe - Wikipedia

The expansion of the universe is the increase in distance between any two given gravitationally unbound parts of the observable universe with time. [1] It is an intrinsic expansion whereby the scale of space itself changes. The universe does not expand "into" anything and does not require space to exist "outside" it. This expansion involves neither space nor objects in space "moving" in a traditional sense, but rather it is the metric (which governs the size and geometry of spacetime itself) that changes in scale. As the spatial part of the universe's spacetime metric increases in scale, objects become more distant from one another at ever-increasing speeds. To any observer in the universe, it appears that all of space is expanding, and that all but the nearest galaxies (which are bound by gravity) recede at speeds that are proportional to their distance from the observer . While objects within space cannot travel faster than light , this limitation does not apply to the effects of changes in the metric itself. [notes 1] Objects that recede beyond the cosmic event horizon will eventually become unobservable, as no new light from them will be capable of overcoming the universe's expansion, limiting the size of our observable universe . As an effect of general relativity , the expansion of the universe is different from the expansions and explosions seen in daily life. It is a property of the universe as a whole and occurs throughout the universe, rather than happening just to one part of the universe. Therefore, unlike other expansions and explosions, it cannot be observed from "outside" of it; it is believed that there is no "outside" to observe from. Metric expansion is a key feature of Big Bang cosmology , is modeled mathematically with the Friedmann–Lemaître–Robertson–Walker metric and is a generic property of the universe we inhabit. However, the model is valid only on large scales (roughly the scale of galaxy clusters and above), because gravity binds matter together strongly enough that metric expansion cannot be observed on a smaller scale at this time. As such, the only galaxies receding from one another as a result of metric expansion are those separated by cosmologically relevant scales larger than the length scales associated with the gravitational collapse that are possible in the age of the universe given the matter density and average expansion rate. According to inflation theory , during the inflationary epoch about 10 −32 of a second after the Big Bang , the universe suddenly expanded, and its volume increased by a factor of at least 10 78 (an expansion of distance by a factor of at least 10 26 in each of the three dimensions). This would be equivalent to expanding an object 1 nanometer (10 −9 m , about half the width of a molecule of DNA ) in length to one approximately 10.6 light years (about 10 17 m or 62 trillion miles) long. A much slower and gradual expansion of space continued after this, until at around 9.8 billion years

https://en.m.wikipedia.org/wiki/Expansion_of_the_universe

১৯২০-১৯৩০ সাল পর্যন্ত গবেষণা করে বিজ্ঞানী হাবল আবিষ্কার করেন যে গ্রহ নক্ষত্রগুলো পরস্পর থেকে সরে যাচ্ছে।তখন তিনি সিদ্ধান্ত নেনে মহাবিশ্ব সম্প্রসারণশীল।

https://www.pnas.org/content/112/11/3173#%3A~%3Atext%3DIn%20his%20short%20paper%2C%20Hubble%2Crecede%20faster%20than%20nearby%20galaxies

মহানবী(স) সম্ভবত টাইম ট্রাভেল করে ১৯৩০ এ এসে হাবলের ক্লাস করে তারপর এটা কুরআন এ লিখেছেন।

Fingerprint👇

আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, মানুষ কি মনে করে যে, আমি (আল্লাহ) তার অস্থিসমূহ একে অন্যর সাথে একত্রিত করব? তাহলে তাদের বলো কেবল এই নয়, আমি তার আঙ্গুলের ডগা (আঙ্গুলের ছাপ) পর্যন্ত আলাদা করতে সক্ষম। (সূরা কিয়ামাত, ০৩ : ০৪)

১৯৮০ সালে ফ্রান্সি গালটন ফিঙ্গারপ্রিন্ট আবিষ্কার করেন ও ফরেনসিক ডিপার্টমেন্ট এ তা ব্যবহারের কার্যকরিতা বলেন।

কিন্তু কুরআন যিনি লিখসেন তিনি কিভাবে জানলেন আঙুলের অগ্রভাগ দিয়ে

Francis Galton - Wikipedia

Sir Francis Galton , FRS FRAI ( / ˈ ɡ ɔː l t ən / ; 16 February 1822 – 17 January 1911), was an English Victorian era polymath : a statistician , sociologist , psychologist , [1] anthropologist , tropical explorer , geographer , inventor , meteorologist , proto- geneticist , psychometrician and a proponent of social Darwinism , eugenics and scientific racism . He was knighted in 1909. Francis Galton Born ( 1822-02-16 ) 16 February 1822 Died 17 January 1911 (1911-01-17) (aged 88) Resting place Claverdon , Warwickshire, England Nationality British Alma mater King's College, London Trinity College, Cambridge Known for Eugenics Behavioural genetics Regression toward the mean Standard deviation Anticyclone Isochrone map Weather map Galton board Galton distribution Galton–Watson process Galton's problem Galton's whistle Awards Royal Geographical Society's Founder's Medal (1853) Royal Medal (1886) Huxley Memorial Medal (1901) Darwin–Wallace Medal (Silver, 1908) Copley Medal (1910) Scientific career Fields Anthropology , Sociology, Psychology , Statistics Institutions Meteorological Council Royal Geographical Society Academic advisors William Hopkins Notable students Karl Pearson Galton produced over 340 papers and books. He also created the statistical concept of correlation and widely promoted regression toward the mean . He was the first to apply statistical methods to the study of human differences and inheritance of intelligence , and introduced the use of questionnaires and surveys for collecting data on human communities, which he needed for genealogical and biographical works and for his anthropometric studies. He was a pioneer of eugenics , coining the term itself in 1883, and also coined the phrase " nature versus nurture ". [2] His book Hereditary Genius (1869) was the first social scientific attempt to study genius and greatness . [3] As an investigator of the human mind, he founded psychometrics (the science of measuring mental faculties) and differential psychology , as well as the lexical hypothesis of personality. He devised a method for classifying fingerprints that proved useful in forensic science . He also conducted research on the power of prayer , concluding it had none due to its null effects on the longevity of those prayed for. [4] His quest for the scientific principles of diverse phenomena extended even to the optimal method for making tea. [5] As the initiator of scientific meteorology , he devised the first weather map , proposed a theory of anticyclones , and was the first to establish a complete record of short-term climatic phenomena on a European scale. [6] He also invented the Galton Whistle for testing differential hearing ability. [7] He was Charles Darwin 's half-cousin. [8] Early life Edit Galton was born at "The Larches", a large house in the Sparkbrook area of Birmingham , England, built on the site of "Fair Hill", the former home of Joseph Priestley , which the botanist William Withering had renamed. He was Charle

https://en.m.wikipedia.org/wiki/Francis_Galton

Number Miracle in Quran👇

১।কোরআনে ঘন্টা অর্থে ‘সায়াত’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে মোট ২৪ বার।

কোরআনে ‘দিন’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে মোট ৩৬৫ বার। (একবচনে)

এভাবে বহুবচনে দিন (days) শব্দটি এসেছে ৩০ বার।

মাস শব্দটি এসেছে ১২ বার।

২। চাঁদ শব্দটি এসেছে ২৭ বার।পৃথিবীর চারদিকে চাঁদের একবার আবর্তনে ২৭ দিন সময় লাগে।এখানে অনেকে বিভ্রান্তিতে পরতে পারেন, পূর্ণচন্দ্রের সময (২৯.৫৩ দিন) এর সাথে। এই সময়টা লাগে চাদের এক পূর্নিমা থেকে আরেক পুর্ণিমা পর্যন্ত পৌছতে।

৩।শাস্তি-১১৭ বার, ক্ষমা- ২৩৪ (২*১১৭) বার।

দারিদ্রতা- ১৩ বার, প্রাচুর্য- ২৬ (১৩*২) বার।

আশা এবং ভয় শব্দ দুটি এসেছে = ৮ বার।

গরম এবং ঠান্ডা = ৪ বার।

দুনিয়া এবং আখেরাত = ১১৫ বার।

পবিত্র এবং অপবিত্র = ৭ বার।

উপকার এবং অপকার = ২০ বার।

গন্তব্যহীন এবং নির্দিষ্ট গন্তব্যস্থল = ২৮ বার।

বিশ্বাস এবং অবিশ্বাস = ২৫ বার।

সূর্য এবং আলো = ৩৩ বার।

সুবিচার এবং অবিচার = ১৫ বার।

লাভ এবং ক্ষতি = ৯ বার।

কালু (তারা বললো) এবং কুল (তুমি বল) = ৩৩২ বার।

বীজ এবং চারা এবং ফল = ১৪ বার।

অশ্লিলতা এবং পথভ্রষ্ট এবং সীমালংঘনকারী = ২৪ বার। পাপ = ৪৮ (২৪*২) বার।

অপবিত্রতা এবং নোংরামী = ১০ বার।

খোলামেলা এবং জনসম্মুখে = ১৬ বার।

ফেরেশতা এবং শয়তান = ৮০ বার।

যাদু এবং প্রলুব্ধকারী = ৬০ বার।

ভাষা এবং উপদেশ = ২৫ বার।

ক্ষমা এবং পথ-প্রদর্শক = ৭৯ বার।

ন্যায়নিষ্ট এবং পুরুস্কার = ২০ বার।

নবী এবং সাধারণ মানুষ = ৩৬৮ বার।

কেয়ামতের প্রথম ফুৎকার এবং দ্বিতীয় ফুৎকার শব্দ দুটি এসেছে = ৫ বার।

উন্নতি (নাফ) এবং দুর্নীতি (ফাসাদ) ঠিক ৫০ বার করে আছে।

৪।মানুষ শব্দটি এসেছে ৬৫ বার। মানুষ = ( মাটি- ১৭ বার + বীর্য ফোটা- ১২ বার + ভ্রুন- ৬ বার + মাংসপিন্ড- ৩ বার + হাড়- ১৫ বার + মাংস- ১২ বার) = ৬৫। অর্থাৎ মানুষ তৈরীর বিভিন্ন উপাদানগুলো কোরআনে যতবার করে এসেছে এই রিপিটেসনের(Repetition)সংখ্যার যোগফল আর মানুষ শব্দটির শব্দটার রিপিটেসনের(Repetition) সমান(মানুষ=মাটি+বীর্যফোটা+ভ্রুন+মাংসপিন্ড+হাড়+মাংস)

৫। যারা আমার সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ অস্বীকার করে তাদের উদাহরণ হচ্ছে কুকুরের মত”। (সূরা আরাফ) যারা আমার সুস্পষ্ট আয়াত সমূহ অস্বীকার করে বাক্যটি কোরআনে এসেছে ৫ বার। আবার কুকুর শব্দটিও কোরআনে এসেছে ৫ বার।

৬।কোন কাজ করলে সেই কাজের অবশ্যম্ভাবী ফলাফল সম্পর্কিত রিপিটেশন সমান সংখ্যায় এসেছে কোরআনে।1. যাকাত দিলে বরকত আসে। তাই যাকাত ও বরকত শব্দ দুটি এসেছে ৩২ বার করে।
2. মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর ইবাদ করা। তাই “মানুষ সৃষ্টি” ও “ইবাদত” শব্দ দুটি এসেছে ১৬ বার করে।
3. গোলামের কাজ হলো গোলামী করা। গোলাম ও গোলামী শব্দ দুটি এসেছে ১৫২ বার করে।
4. নেশা করলে মাতাল হয়। “নেশা” ও “মাতাল” শব্দ দুটি এসেছে ৬ বার করে।
5. হায়াত লাভ করলে মউত হবেই। তাই হায়াত ও মউত শব্দ দুটি এসেছে মোট ১৬ বার করে।
6. মানুষ হেদায়েত পেলে তার উপর রহমত বর্ষিত হয়। হেদায়েত ও রহমত শব্দ দুটি এসেছে মোট ৭৯ বার করে।
7. কাজ করলে কাজের ফলাফল হবে। কাজ – ১০৮ বার ফলাফল ১০৮ বার।

৭।বর্তমান বিজ্ঞান নিরীক্ষনের মাধ্যমে দেখিয়েছে পৃথিবীতে স্থলভাগের মোট আয়তনের ২৯ ভাগ আর জলভাগের পরিমান ৭১ ভাগ প্রায়। চলুন দেখি কোরআন কি বলে- কোরআনে সমুদ্র বা জলাধার শব্দটি এসেছে ৩২ বার। ভুমি বা জমি শব্দটি এসেছে ১৩ বার। এদের রিপিটেশন(repetition) এর পরিমানকে অনুপাতে প্রকাশ করলে পাওয়া যায় -

স্থলভাগের পরিমাণ = (১৩/(১৩+৩২)*১০০%=২৮.৮৮৮%
জলভাগের পরিমান = (৩২/(১৩+৩২)*১০০%=৭১.১১১%

৮। আসহাবে কাহাফ বা গুহার অধিবাসিদের বর্ণনা থেকে জানা যায় ওরা গুহার ভিতর ৩০৯ বছর ঘুমন্ত ছিল। এই গুহার অধিবাসিদের বর্ণনা আছে, কোরআনের সূরা কাহাফের ৯ থেকে ২৫ নং আয়াতে। এই আয়াত কয়টির মোট শব্দের সংখ্যা গণনা করুন ৩০৯ টি শব্দ পাবেন!

৯।কোরআন অনেক জায়গায় তুলনা করতে দেখা যায়। এক্ষেত্রে যে দুটি শব্দের মাঝে তুলনা করা হয়েছে ঐ দুটি শব্দ কোরআনে সমপরিমান সংখ্যায় এসেছে।যেমন-

“আল্লাহ তায়ালার কাছে ঈসার তুলনা হচ্ছে আদমরে মত”। (আল-ইমরান : ৫৯)।আদম(আ) ও ঈসা(আ) ২৫ বার সংখ্যকবার কুরআনে এসেছে।

নারী ও পুরুষ উভয়ই ২৭ বার কুরআনে এসেছে।(Feminism)

এখানে আরো বিস্তারিত পাবেন👇

পবিত্র কুরআনের শব্দসমূহের সংখ্যাগত পরিসংখ্যান পাওয়া যাবে কোথায়? এ Hasan Banna এর উত্তর

কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার মাঝে যদি মহানবী(স) মারা যেতো তাহলে এই শব্দের ভারসাম্য ভেঙে যেতো।

একজন নিরক্ষর এভাবে শব্দ গুণে গুণে কবিতার ভাষায় একটা গ্রন্থ লিখবে যাতে তৎকালীন সময়ের চেয়ে বহু অগ্রসর বিজ্ঞান থাকবে এটা কি সম্ভব?

রেফারেন্সঃ Don’t Trust me Bro!

Mathematical Miracles of Quran

The inceridible balance of numbers

https://medium.com/the-heart-of-quran/mathematical-mira